বিয়ে বাড়িতে আমার লাজুক বউকে চু*দে দিলো পর্ব ১

 

হ্যালো বন্ধুরা আমি রাকেশ আর আমার বউ নীলিমা।
আমার বয়স ওর থেকে একটু বেশি।ওর ২৮ বছর বয়স আর আমার ৩৬

আমি কাছের একটা কাপড়ের দোকানে সেলস ম্যানের কাজ করি।মোটামুটি টেনে টুনেই সংসার চলে।

আমার বউ নীলিমাও খুব গরীব পরিবারের মেয়ে।ওর বাবা ওই ইঁটের ভাটাতে দিন মজুরের কাজ করে।আমার ছোটো সংসারে আমরা দুজন আর আমার বাবা মা থাকি।কিন্তু ওদের অনেক বড় পরিবার।ওর বাবা মা আর ভাই ছাড়াও কাকা,জেঠা,কাকি,জেঠি আর তাদের ছেলে মেয়ে নিয়ে এক বিরাট পরিবার।

সবাই পাশাপাশি যে যার মাটির বাড়িতে থাকে।আর একজন জ্যাঠার শুধু পাকা বাড়ি আছে।খাওয়া দাওয়া সবাই এক সাথে করে।গরীব হলেও সবাই মিলে মিশে থাকে।

আমাদের অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ হয়েছিলো।আমার বউ কে আমার বাবা মায়ের খুব পছন্দ আর ভালোবাসে।কারণ,আমার বউ খুব সংসারী আর সাধারণ মেয়ে।সারাদিন সবার যত্ন আর বাড়ির কাজ কর্ম নিয়েই থাকে।শাড়ি পরে মাথায় ঘোমটা দিয়ে থাকে।

বাড়ির কাজ কর্ম ছাড়াও পুজো অর্চনা নিয়েই থাকে।আর সব থেকে বড় জিনিস হলো ও খুব লাজুক প্রকৃতির।সবাই কে খুব সন্মান করে।

আচ্ছা হ্যাঁ আসল ঘটনা বলার আগে ওর ব্যাপারে আর একটু বলে রাখি।ওর স্বভাব যেমন খুব লাজুক প্রকৃতির ঠিক তেমন ওর কামুক শরীর।গায়ের রং মোটামুটি ফর্সা আর মুখ টা খুব মিষ্টি।চোখ দুটো বেশ টানা টানা।লম্বা সরু নাক আর বেশ আকর্ষণীও ঠোঁট।
দুধের সাইজ বেশ বড়,৩৬D সাইজের দুধের মাঝে গোল কালো বলয়।সুগভীর নাভি যুক্ত পেটের নীচ থেকে ৩০ সাইজের কোমর বাঁক নিয়ে নেমে ৩৮ সাইজের গোল তানপুরার মতো পাছাতে মিশেছে।

বিয়ের পরে প্রথম প্রথম তো শাড়ি খুলতে গেলেও ওকে অনেক বোঝাতে হতো।কারণ,লজ্জায় শুধু বাধা দিতো।তারপর ধীরে ধীরে একটু একটু করে পরিবর্তন হলেও এখনো লজ্জা পুরোটা কাটেনি।শরীরে হাত দিলেই কাঁপতে শুরু করে উত্তেজনায়।

তারপর ধীরে ধীরে যতটা পেরেছি পরিবর্তন করিয়েছি কিন্তু পুরোপুরি লজ্জা কাটাতে পারিনি।আসলে গ্রামের মেয়ে তারপরে এতো গরিব পরিবারে মানুষ।সেইভাবে কোথাও তো বেরোয়নি তাই।যাইহোক এবারে আসি আসল ঘটনাতে।

প্রতি দিনের মতো সেদিন দোকান থেকে বাড়ি ফিরলাম রাত সাড়ে ৯ টার দিকে।নীলিমা যথারীতি দরজা খুললো মাথায় ঘোমটা দিয়ে।মেয়ে আর বাবা মা ঘুমিয়ে গেছে।আমি হাত মুখ ধুয়ে খেতে বসলাম।নীলিমা আমাকে খেতে দিয়ে নিজেও বসলো।এটা সেটা বলতে বলতে দুজন খাওয়া শেষ করে সুতে গেলাম।

নীলিমা,,, আজ আমার কাকা এসেছিলো।

আমি,,, আচ্ছা, কখন এসেছিলেন আর চলে গেলেন কেনো? থাকতে বলনি?

নীলিমা,,, বিকেলে এসেছিলো।আসলে পূজার বিয়ের নেমতন্য দিতে এসেছিলো।থাকতে বলেছিলাম কিন্তু বিয়ের অনেক কাজ বাকি তাই বললো পরে আসবো আবার।

আমি,,, ও আচ্ছা। কবে বিয়ে ঠিক হলো?

নীলিমা,,, সামনের মাসের ১৪ তারিখ।আমাদের কে তিনদিন আগে যেতে বলেছে।

আমি,,, কিন্তু তিনদিন আগে গেলে তো ছুটি পাবোনা এতদিন।আচ্ছা তুমি চলে যেও,আমি বিয়ের আগের দিন যাবো।

নীলিমা,,, আচ্ছা ঠিক আছে,কিন্তু আমি একা কিভাবে যাবো?

আমি,,, তুমি চিন্তা করোনা,আমি মন্টুদা কে ফোন করে বলে দেবো।সে এসে নিয়ে যাবে তোমাদের কে।

নীলিমা,,, আচ্ছা ঠিক আছে তবে।

আমি মজা করে বললাম,,, এবার তবে পূজা শালীর সিল কাটা হবে।

নীলিমা রেগে চোখ পাকিয়ে বললো,,, কি বাজে কথা বলছো, পূজা আমার বোন হয়।তোমার কি লাজ লজ্জা কিছু নেই?

আমি ওর ব্লাউজের ওপর থেকে একটা দুধ খামচে ধরে বললাম,,, লজ্জার কি আছে? পূজা তোমার বোন হলেও আমার তো শালী হয়।

নীলিমা,,, আহ,,উম,, তাই বলে তুমি এভাবে বলবে?

আমি দুধ গুলো ব্লাউজের ওপর থেকেই টিপতে টিপতে বললাম,,, আরে বাবা আমি কি ভুল কিছু বলেছি? তোমার বোনার যে বর হবে সে কি কিছু করবেনা?

নীলিমা,,,, আহ,,উফ,,উম,, যাই হোক তোমার তাতে কি? বাজে লোক কোথাকার।

তারপর বেশ কিছু সময় মজা করে নীলিমা কে চুদে ঘুমিয়ে পড়লাম।

পরের দিন সকালে আবার দোকানে চলে গেলাম।সময় করে মন্টুদা কে ফোন করলাম।আচ্ছা মন্টুদার পরিচয় তো দেওয়া হয়নি।মন্টুদা হলো নীলিমার জেঠতুত দাদা।বয়স ওই আমার মতোই কিন্তু ওর দাদা সম্পর্কে হয় তো, তাই আমিও দাদা বলে ডাকি আর সেও আমাকে সন্মান দিতে দাদা বলে ডাকে।

যাইহোক ফোন করে বললাম,,,আমি তো বেশি ছুটি পাবো না তাই আমি আগে থেকে যেতে পারবো না।তাই তুমি এসে নীলিমা কে নিয়ে যেও।

মন্টুদা,,, সে নাহয় নিয়ে আসবো কিন্তু,বিয়ের দিন যত এগোবে কাজ তো বাড়বে তাই আমি ১০ তারিখের দিকে যাবো আনতে।

আমি,,, ঠিক আছে।

তারপর যথারীতি এই মাস কেটে গিয়ে চলে এলো ১০ তারিখ।মন্টুদা এসে আমাকে বলে গেলো,,, তাড়াতাড়ি চলে এসো বিয়ে তে।
আর আমার বউকে নিয়ে গেলো সঙ্গে।

আমি যথারীতি দোকান থেকে বাড়ি ফিরে খাওয়া দাওয়া সেরে শুয়ে পড়লাম।বউ নেই পাশে তাই কেমন খালি খালি লাগছে।ঘুম আসছেনা।তাই মোবাইল দেখতে দেখতে হঠাৎ ইচ্ছে হলো একটু পর্ন দেখি।যেই ভাবা সেই কাজ,,পর্ন বের করে দেখতে লাগলাম।

কয়েকটা ভিডিও দেখার পরে হঠাৎ একটা ভিডিও এলো সামনে।যেটাতে একজন একটা মেয়েকে চুদছে আর একজন লুকিয়ে লুকিয়ে দেখছে।কেমন যেনো ভালো লাগতে শুরু করলো ভিডিও টা।বেশ কিছু সময় পরে বুঝলাম যে লুকিয়ে দেখছে সে আর কেউ নয়,মেয়েটার স্বামী।

ব্যাপার টা বোঝার পরে কেমন যেনো অদ্ভুত লাগছে।এটা কি করে সম্ভব।নিজের বৌকে অন্য কারোর সাথে দেখেও কিছু বলছেনা বরং মজা পাচ্ছে।এই সব ভাবতে ভাবতে আমার বাঁড়াটাও যেনো ফুলে উঠেছে।এসব কি হচ্ছে বুঝতে পারছিনা।কেনো জানিনা মাঝে মাঝে ভিডিও টা দেখে নীলিমা কে কল্পনা করছি ওই জায়গায় আর বেশ ভালো লাগছে ব্যাপার টা।

ভিডিও টা বন্ধ করে ভাবতে লাগলাম।এসব আমি কি ভাবছি।আচ্ছা এটা কি সত্যি সম্ভব?এইসব ভাবতে ভাবতে গুগলে গিয়ে সার্চ করলাম এই ব্যাপারে।দেখে তো আমার চোখ কপালে উঠলো।দেখলাম এটা এখন প্রচুর বিবাহিত দম্পতী করছে নিজেদের এক ঘেঁয়ে জীবনে কিছুটা আনন্দ ফেরাতে।আর বাঙালিরা ও পিছিয়ে নেই এই দিক থেকে।

হঠাৎ কেনো জানিনা আমার মনে হচ্ছে,,, নীলিমাকে যদি কেউ এইভাবে চোদে তবে কি হবে?এরকম বড় বাঁড়া যদি নীলিমার গুদে ঢোকে তবে কি হবে?নীলিমার বড় বড় দুধ গুলো যে পাবে সে কি করবে?

নানান প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে আর যত ভাবছি বাঁড়া টন টন করছে।

আমি কি ঠিক ভাবছি? আচ্ছা যদি এটা ভুল হয় তবে আমার তো খারাপ লাগার কথা,কিন্তু বেশ ভালোই লাগছে।এ এক আলাদা অনুভূতি।যেটা আগে কোনোদিন হয়নি।আর যদি এটা খারাপ কিছু হতো তবে এতো মানুষ করতো না।

কিন্তু নীলিমা এতো লাজুক প্রকৃতির মেয়ে, সে তো কোনোভাবেই এসবে রাজি হবেনা।হয়তো আমাকে ছেড়ে চলে যাবে।কিন্তু তাও মনে মনে হচ্ছে যদি কোনোভাবে নীলিমাকে এইভাবে চোদানো যায় তবে এই অনুভূতি হয়তো আরো দ্বিগুণ হবে।আর নীলিমার লজ্জা হয়তো কেটে যাবে।কিন্তু কিভাবে এটা সম্ভব হবে?আর কাকেই বা বিশ্বাস করবো।

এই সব ভাবতে ভাবতে বাঁড়া নাড়িয়ে মাল বের করলাম।এতো পরিমাণ বীর্য আগে কোনোদিন বেরোয়নি।যাইহোক ঘুমিয়ে পড়লাম একটু পরেই।পরের দিন সকালে উঠে দোকানে চলে গেলাম।সারাদিন কাস্টমারের চাপে আর কিছু মাথায় এলোনা।

রাতে বাড়ি ফিরে আবার যেই বিছানায় গেলাম আবার সেই আগের দিনের মতো বউ কে চোদানোর কথা মনে হতে লাগলো।তারপর একটা ওয়েব সাইটে ঢুকে দেখলাম সবাই নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা পোস্ট করেছে।বেশির ভাগ সবাই লিখেছে যে এটা করার পরে তাদের সম্পর্ক আরো গভীর হয়েছে।আর খুব আনন্দে জীবন কাটছে।

প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে এগুলো না দেখলে যেনো আর ঘুম আসছেনা।কেমন যেনো নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছি।যত সময় না বউকে চোদাচ্ছি অন্য কাউকে দিয়ে,আমার শান্তি নেই।কিন্তু নীলিমাকে কিভাবে বলবো?

দোকান থেকে ছুটি পেলাম বিয়ের আগের দিন থেকে চারদিন।যথারীতি বিয়ের আগের দিন বিকেলে মিষ্টির হাঁড়ি আর জামা কাপড় নিয়ে রওনা দিলাম শশুর বাড়ির উদ্যেশে।সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ পৌঁছে গেলাম শশুর বাড়ি।যথারীতি সবাইকে প্রণাম করলাম।

নীলিমা দেখলাম সবার সাথে এই কাজ ওই কাজে ব্যস্ত।আমার কাছে এসে জিজ্ঞেস করলো,,,কেমন আছো,আসতে কোনো অসুবিধা হয়নি তো?
তুমি জামা কাপড় বদলে একটু জিরিয়ে নাও।

তারপর আমার শাশুড়ী এসে সরবত আর মিষ্টি দিয়ে আপ্যায়ন করলেন।কিছু সময় পরে মন্টু দা এসে বললো,,, কিগো কেমন আছো?
চলো আমি বাজারের দিকে যাচ্ছি,তুমিও একটু ঘুরে আসবে।

আমি আর মন্টুদা বেরিয়ে পড়লাম।আসলে শশুর বাড়ি এলে আমি আর মন্টুদা একসাথে এদিক সেদিক যাই।কারণ সমবয়সী আর কেউ নেই আর একমাত্র মন্টুদার সাথেই ইয়ার্কি ফাজলামি সব হয়।

দুজন হাঁটতে হাঁটতে যাচ্ছি,,,

আমি,,, বিয়ের কাজ কতদূর এগোলো?

মন্টুদা,,, সবকিছু প্রায় হয়ে গেছে,শুধু কাল সকালে কিছু জিনিস আনলেই হয়ে যাবে।তারপরে এতো আত্মীয় আছে বুঝতেই পারছো কত চাপ কাজের।

আমি,,,এতো জনের রাতের শোয়ার কোথায় ব্যবস্থা হয়েছে?

মন্টুদা,,,বাড়িতে তো একদম ফাঁকা নেই কোথাও।সবাই সব কাকাদের বাড়িতে শুয়ে পড়ে।কাল থেকে আমাদের ছাদেই শোয়ার ব্যবস্থা হয়েছে।আমি আর আমার বউ ছাদে শুয়ে ছিলাম কাল।আজ তুমি আর নীলিমা চাইলে আমাদের সাথে ছাদে শুয়ে পড়ো।নাহলে বাড়িতে যা গেঞ্জাম,ঘুম আসবে না।

আমি,,, হুম, সেই ভালো।

বাজারে গিয়ে কিছু কেনাকাটা করে বাড়ি ফিরছি গল্প করতে করতে।

মন্টুদা,,, দাদা দাঁড়াও আমার পেচ্ছাপ পেয়েছে।

আমি,,, হ্যাঁ চলো আমিও করবো।

রাস্তার ধারে একটু দূরে দূরে দাঁড়িয়ে দুজনে গল্প করতে করতে পেচ্ছাপ করছি।আমার চোখ পড়লো মন্টুদার বাঁড়ার দিকে।বাঁড়ার সাইজ আমার দ্বিগুণ বড় আর মোটা।পেচ্ছাপের শেষে যেভাবে দোলাচ্ছে যেনো পুরো আফ্রিকান বাঁড়া।হঠাৎ আমার সেই পর্ন ভিডিওর কথা মাথায় এলো।মনে মনে ভাবতে লাগলাম যদি এতো বড় বাঁড়া নীলিমার গুদে ঢুকে তবে তো নীলিমার গুদ ফেটে যাবে।কিন্তু মন্টুদা তো নীলিমার দাদা হয় তবে মন্টুদাকে কিভাবে বলবো তার বোনকে চুদতে,ইস এটা কি ভাবছি আমি।

যাইহোক তারপর গল্প করতে করতে বাড়ি চলে এলাম।আমার মাথায় শুধু এটা ঘুরছে যে,আমি কি ভুল ভাবছি?আর যদি ভুল হয় তবে ভগবান এইসব আমার মাথায় কেনো আসছে?আর যদি এটা সম্ভব ও হয় তবে কি ঠিক হবে? মনে হয় ঠিক হবে।
আর যেহেতু ওরা খুড়তুতো ভাইবোন তাই কেউ জানতেও পারবেনা।কিন্তু মাথাতেই আসছেনা কি করবো।

রাতের খাবার খেয়ে ঘুমোতে গেলাম মন্টুদার বাড়ির ছাদে।একমাত্র ওদের পাকা বাড়ি আছে।আর হ্যাঁ ছাদেও ওদের বাড়ি হচ্ছে তাই কিছুটা করে দেওয়াল উঠেছে ওই ঠিক কোমরের হাইট হবে।ছাদে গিয়ে দেখলাম মন্টু দার বউ আর নীলিমা বিছানা পাতছে একটা রুমের মতো জায়গায়।আচ্ছা মন্টুদার বউ এর সম্পর্কে বলি,, মোটামুটি দেখতে আর রোগা পাতলা শরীর।দুধ মনে হয় খুব ছোটো ছোটো।যাইহোক মন্টুদার বাবা মায়ের পছন্দে বিয়ে করেছে মন্টুদা।

যাইহোক বিছানা রেডি হতে শুয়ে পড়লাম।মাঝখানে শুয়েছে দুজনের বউ।আমি আর মন্টু দা দুদিকে,যে যার বউ এর পাশে।কিছু সময় গল্প করে সবাই ঘুমিয়ে পড়লো কিন্তু আমার কিছু তেই ঘুম আসছেনা।আমার মাথায় হঠাৎ একটা বুদ্ধি এলো।নীলিমা চিৎ হয়ে শুয়ে আছে,মানে আকাশের দিকে মুখ করে।এই সময় যদি মন্টুদাকে নীলিমার দুধের খাঁজ দেখানো যায় তবে কি হয় দেখি।

আমি আসতে আসতে নীলিমার শাড়ির আঁচল দুধের ওপর থেকে পুরো সরিয়ে দিলাম।তারপর ধীরে ধীরে ব্লাউজের ওপরের দুটো হুক খুলে ব্লাউজের অংশটা সরিয়ে দিলাম এমন ভাবে যে,দুধের কিছুটা অংশ এখন উন্মুক্ত।যেহেতু নীলিমার দুধের সাইজ বেশ বড় বড় তাই দুধের সুগভীর খাঁজ দেখলেই যে কারোর মাথা খারাপ হয়ে যাবে।তার সঙ্গে পেট আর নাভিও পুরো উন্মুক্ত।চাঁদের আলোতে সব কিছু স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে আমার বুক ধড়ফড় করছে এক অজানা অনুভূতিতে ।

কিছু সময় পরে কখন যে ঘুম ধরে গেছে জানিনা।হঠাৎ কিছুর শব্দে ঘুম ভাঙলো।হালকা করে চোখ খুলে দেখলাম মন্টুদা উঠেছে পেচ্ছাপ করতে।ধীরে ধীরে নিচে চলে গেলো মন্টুদা।কিছু সময় পরে মন্টুদার বউ পাশ ফিরতে গিয়ে ঘুমের ঘরে মন্টুদার জায়গায় চলে গেলো।আমি মন্টুদার অপেক্ষায় আর ঘুমোতে পারছিনা এই ভেবে যে এবারে মন্টুদা কি নীলিমার উন্মুক্ত দুধের খাঁজ দেখেছে?

আমার উত্তেজনায় যেনো বুকের মধ্যে কেউ হাতুড়ি পিটছে।এমন সময় মন্টুদা এসে প্রথমে দেখলো ওর জায়গায় ওর বউ শুয়ে আছে আর নীলিমার পাশে জায়গা ফাঁকা।নীলিমার দিকে দেখে প্রথমে মনে হয় চমকে গেলো।বুঝতে পারলাম নীলিমার দুধ দেখে ফেলেছে।নিজের খুড়তুতো বোনের এতো বড় বড় উন্মুক্ত দুধ দেখে ওর ঘুম কেটে গেছে।কোনোদিন এই ভাবে সে তার বোনকে দেখিনি এর আগে।আমার দিকে আর ওর বউ এর দিকে দেখলো ভালো করে।

যেই ওর মনে হলো আমরা সবাই ঘুমিয়ে আছি। তখন দেখলাম নিশব্দে ধীরে ধীরে নীলিমার পাশে বসলো।তারপর ভালো করে দুধ গুলো দেখতে লাগলো।আমার এদিকে অবস্থা খারাপ।জীবনে কোনোদিন আমার বউ এর শরীর আমি ছাড়া কেউ দেখেনি।আর আজ তার নিজের জেঠতুতো দাদা তার দুধ দেখছে মন ভরে।আমি উত্তেজনায় পাগল হয়ে যাচ্ছি আর মনে মনে ভাবছি এবার কি হবে।যদি নীলিমা জেগে যায় ও তো লজ্জায় কেঁদে ফেললে কেলেঙ্কারী হবে।

এমন সময় মন্টুদা দেখলাম নীলিমার পাশে শুয়ে পড়লো।ওর বউ ও তখন গভীর ঘুমে।আমি হালকা চোখ খুলে দেখলাম মন্টুদা প্রথমে শুয়ে শুয়ে আরো কাছ থেকে নীলিমার দুধ গুলো দেখছে।মনে হচ্ছে দুধ গুলো ধরে চটকাতে চাইছে।নীলিমাও সারাদিন খাটাখাটনির পরে গভীর ঘুমে মগ্ন।তার কোনো হুঁস নেই যে,তার দাদা তার দুধ দেখছে মন ভরে।

ওদিকে মন্টুদার অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে এবারে না আমার বউয়ের দুধ খামচে ধরে।কিন্তু কিছু সময় পরে দেখলাম উল্টো দিকে ঘুরে তার বউ এর দিকে মুখ করে ঘুমিয়ে পড়লো।মনে হয় হাত দেওয়ার সাহস পেলোনা।যদি নীলিমা জেগে যায় কেলেংকারি হবে।এই ভেবে হয়তো শত ইচ্ছের পরেও নিজেকে সামলে নিয়েছে।

সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলাম দুজনের বউ উঠে চলে গেছে।আমি আর মন্টুদা শুয়ে আছি।কিছু সময় এর মধ্যে মন্টুদার ও ঘুম ভাঙল।আমাকে বললো,,, কিগো ঘুম হয়েছে?

আমি,,, হ্যাঁ,,, তোমার কেমন ঘুম হলো?

মন্টু দা চোখ ডলতে ডলতে বললো,,,, হ্যাঁ ওই মোটামুটি হলো।

আমি,,, কেনো মোটামুটি কেনো গো? রাতে আমরা ঘুমিয়ে যেতে বৌদির সাথে যুদ্ধ করছিলে নাকি?

মন্টুদা মুচকি হেসে,,, আরে না না,সেতো আগেই ঘুমিয়ে গেছিলো।

আমি,,, আচ্ছা।কিন্তু আমি রাতে উঠে দেখলাম তুমি তোমার বউ এর জায়গায় ঘুমাচ্ছো।ভাবলাম হয়তো যুদ্ধ করতে করতে এদিকে এসে গিয়েছিলে।

মন্টুদা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে বললো,,, না না তেমন কিছুনা,আমি একবার উঠে ছিলাম।তারপর এসে দেখি তোমার বৌদি ওদিকে সরে গেছে তাই আর কাউকে ডিসটার্ব না করে মাঝখানে শুয়ে পড়েছিলাম।

নিচ থেকে বৌদি ডাক দিলো,,, এই কিগো,, তুমি উঠলে?তাড়াতাড়ি ওঠো,,অনেক কাজ আছে তো।

মন্টুদা,,, হ্যাঁ আসছি,,,

আমি,,, চলো আমিও উঠি।

তারপর দুজনে উঠে নিচে গিয়ে ফ্রেশ হলাম।নীলিমা চা নিয়ে এলো আমাদের জন্যে।তারপর বৌদি জলখাবার দিলো।আমি আর মন্টুদা খাওয়া দাওয়া করে বেরোলাম বাজারের উদ্যেশ্যে।বাজারে গিয়ে বাকি জিনিস পত্র কিনে একটা রিকশায় তুলে দিয়ে দুপুর প্রায় ১ টা নাগাদ বাড়ির উদ্যেশে রওনা দিলাম আমি আর মন্টুদা।

মন্টুদা,,, যাক বাবা, কাজ গুলো মিটলো।এবার ভালোয় ভালোয় বিয়ে টা হয়ে গেলে শান্তি।

আমি,,, কেনো কয়েকদিন কাজের চাপে বৌদির সাথে একদম হচ্ছেনা নাকি?

মন্টুদা,,,, আর বলোনা,এতো চাপ।সবই তো আমাদের করতে হচ্ছে।কে বা করবে বলো।

আমি,,, হ্যাঁ সেটা ঠিক।বৌদি তো আর পালিয়ে যাচ্ছেনা।বিয়ে হয়ে গেলেই আবার লেগে পড়ো যুদ্ধে।

মন্টুদা,,, ধুস তোমার সব সময় এই সব কথা,
বলেই হাঁসতে লাগলো।

এরকম ফাজলামো করতে করতে বাড়ি চলে এলাম।স্নান করে দুপুরের খাওয়ার খেয়ে একটু রেস্ট নিলাম।তারপর বিকেল থেকে শুরু হলো বিয়ের তোড়জোড়।বাড়িতে আত্মীয় ভর্তি।নীলিমা কে দেখলাম ওর বোন পূজার কাছে আছে।সাজগোজ করানো তে সাহায্য করছে।নিজেও বেশ সুন্দর করে সেজেছে।মেরুন শাড়ি সঙ্গে ম্যাচিং ব্লাউজ।চোখে কাজল আর লিপস্টিক,অপরূপ সুন্দরী লাগছে।দেখে খুব চুদতে ইচ্ছে করছে কিন্তু এতো মানুষের ভিড়ে সুযোগ পাচ্ছিনা।

যাই হোক বিয়ে শেষ হলো রাত ১১ টা নাগাদ।তারপর সব বরযাত্রী চলে গেলে।আমরাও খাও দাওয়া সেরে কিছু সময় সবার সাথে গল্প গুজব করলাম।রাত তখন প্রায় ২ টা বাজে।আমি নীলিমাকে বললাম,, চলো এবার ঘুমোতে যাবো,খুব ঘুম পাচ্ছে।

আমি মন্টুদাকে বললাম,,, তুমি ঘুমবেনা?

মন্টুদা,,, না আমি এখানেই প্যান্ডেলে কোথাও শুয়ে পড়বো।

আমি,,, কেনো,বৌদি কোথায় ঘুমোবে?

মন্টুদা,,, সে তো পিসিদের কাছে ঘুমোবে বললো।

আমি,,, তাতে কি হয়েছে,তুমি আমাদের সাথে ছাদে শুয়ে পড়বে চলো।একে তো এখানে গরম তারপরে সারাদিন অনেক খাটাখাটুনি করেছো,এখানে এইভাবে কি ঘুম হয়?

নীলিমা,,, হ্যাঁ দাদা, তুমি ছাদেই শুয়ে পড়বে চলো।এমনিতে হাফ রাত তো কেটেই গেছে।যেই একটু ঘুম হয় আর কি।

মন্টুদা,,, ঠিক আছে তোমরা যাও তবে, আমি কাজ গুছিয়ে আসছি।

আমি আর নীলিমা ছাদে এসে শুয়ে পড়লাম।

আমি,,, নীলিমা, তোমায় আজ যা লাগছে কি বলবো।

এই বলেই এক ঝটকায় কাছে টেনে ঠোঁটে ঠোঁট রেখে কিস করতে লাগলাম।

নীলিমা,,, উম,,হুম,,কি করছো ছাড়ো,, দাদা চলে আসবে তো।

আমি মনে মনে ভাবছি,,আসুক না,আমি তো চাই দেখুক।

আমি,,, আরে এখন আসবেনা।তুমি এসো তো।

এই বলে গলায়,কানের পেছনে কিস করছি আর শাড়ির আঁচল সরিয়ে ব্লাউজের ওপর থেকেই দুধ টিপতে টিপতে কিস করছি।নীলিমা ওর দাদার আসার কথা ভেবে লজ্জায় বাধা দিচ্ছে ঠিকই কিন্তু,আমার জোরের কাছে হার মানছে ধীরে ধীরে।কিছু সময় কিস করার পরে যেই ব্লাউজের একটা হুক খুললাম ওমনি নীলিমা ছটফট করে উঠলো,,,,

নীলিমা,,, এই না না,, এটা করোনা। দাদা চলে আসবে।

আমি,,, আরে না না আসবে না এখন।বললো না আসতে দেরি হবে।

এটা বলতে বলতে ব্লাউজের ওপরের দুটো হুক খুলে দিলাম।তারপর দুধের খাঁজে নাক মুখ ঢুকিয়ে কিস করছি আর শয়তানি করে ওপরের দুটো হুক দাঁত দিয়ে কেটে দিলাম যেটা নীলিমা বুঝতে পারেনি।দুহাতে দুটো দুধ ব্লাউজের ওপর থেকে টিপছি।ইচ্ছে করে এতো জোরে চাপ দিলাম ওমনি কট করে আর একটা হুক ছিড়ে গেলো।নিশা ভেতরে ব্রা পরেনা তার ওপরে এতো বড় বড় দুধ কি ওই একটি মাত্র হুক ধরে রাখতে পারে?কোনো রকম নিচের একটা হুক আটকে আছে।প্রায় পুরোটাই দুধ বেরিয়ে আছে।একটু ব্লাউজ সাইড করলে বোঁটা গুলোও দেখা যাবে।

কোনোভাবেই আজ সুযোগ মিস করা যাবেনা।মন্টুদাকে আজ ওর দুধ দেখাবোই।

নীলিমা লজ্জায় রাগী মুখ করে দুধে হাত ঢেকে বললো,,, এটা কি করলে তুমি,সব হুক ছিঁড়ে দিয়েছো।এবার দাদা এসে যদি দেখে নেয় কি হবে?

আমি,, আরে তুমিতো আঁচল ঢেকে নেবে,কিছু বুঝতে পারবেনা।এখন এসো তো তুমি।

জোর করে দুধের ওপর থেকে হাত সরিয়ে দুধ গুলোতে জিভ দিয়ে চাট তে লাগলাম।নীলিমা সিঁড়ির দিকে নজর রেখে আসতে আসতে গোঁঙাচ্ছে,,, উম,,আহ,,উফ,,ছাড়ো,,দাদা চলে আসবে।

সঙ্গে থাকুন …

Post a Comment

Previous Post Next Post